১। গাছ : গাছ কিছুটা ছড়ানো, মধ্যম উচ্চতা সম্পন্ন এবং গড়ে ৪/৫ টি কান্ড থাকে। কান্ড শক্ত ও নীল বেগুনী বর্ণের মিশ্রণ দেখা যায় । প্রান্ত পাতা একক পাতার সাতে সংযুক্ত থাকে। পত্র কক্ষ সবুজ নীল বর্ণের। পাতা ও কান্ড হালকা রোমশ।
৪। অঙ্কুর : ডিম্বাকার, অল্প এন্থোসায়ানিন আছে, অগ্রভাগ হালকা লোমশ ও এন্থোসায়ানিন যুক্ত।
৫। অঙ্কুরোদগম : সাধারণ তাপমাত্রায় ৫৫-৬০ দিনে অঙ্কুর (স্প্রাউট) বের হয়।
৬। বিশেষ বৈশিষ্ট্য : এ জাতটি প্রক্রিয়াজাতকরণের উপযোগী।
চাষাবাদ পদ্ধতিঃ
১ । চাষের সময় ও সার প্রয়োগ পদ্ধতি
: উপযোগী এলাকা : সারা দেশে চাষের উপযোগী।
বপনের সময় : উত্তরাঞ্চলে মধ্যে- কার্তিক (নভেমবর প্রথম সপ্তাহ), দক্ষিণাঞ্চলে অগ্রহায়ণ ১ম সপ্তাহ থেকে ২য় সপ্তাহ (নভেম্বর মাসের মধ্য থেকে শেষ সপ্তাহ)। মাড়াইয়ের সময় : বপনের পর থেকে ৯০-৯৫ দিনের মধ্যে আলু উঠাতে হয়।
মাড়াইয়ের সময়: বপনের পর থেকে ৯০-৯৫ দিনের মধ্যে আলু উঠাতে হয়।
সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ গোবর (৮-১০ টন), অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ওজিংক সালফেট (প্রয়োজনবোধে) রোপনের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অমস্নীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।