এটি বেগুনের ঢলে পড়া রোগ। রোগটি ছত্রাক বা
ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণে হতে পারে। এ রোগ প্রতিহত করার জন্য সুনিষ্কাশিত
অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে বীজতলা তৈরি করতে হবে। সুস্থ গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ
করতে হবে। বপনের আগে বীজ শোধন করে নিতে হবে। প্রতি কেজি বীজের জন্য
প্রোভেক্স-২০০ অথবা ব্যাভিস্টিন ২.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে বীজ শোধন করতে হবে।
পিএইচের মাত্রা কম হলে জমিতে চুন প্রয়োগ করতে হবে। রোগের আক্রমণ দেখা দিলে
ক্ষেত থেকে রোগাক্রান্ত গাছ তুলে ফেলতে হবে। প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম
হারে ক্যাপটান অথবা ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে আক্রান্ত গাছের গোড়ার মাটিতে স্প্রে
করা যেতে পারে। ফসল সংগ্রহের পর ফসলের পরিত্যক্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
একই জমিতে ক্রমাগত মরিচ চাষ করতে থাকলে ঢলে পড়া রোগের আক্রমণ বেশি হয়,
কাজেই এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
উত্তর সমূহ
এটি বেগুনের ঢলে পড়া রোগ। রোগটি ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়াজনিত কারণে হতে পারে। এ রোগ প্রতিহত করার জন্য সুনিষ্কাশিত অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে বীজতলা তৈরি করতে হবে। সুস্থ গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করতে হবে। বপনের আগে বীজ শোধন করে নিতে হবে। প্রতি কেজি বীজের জন্য প্রোভেক্স-২০০ অথবা ব্যাভিস্টিন ২.৫ গ্রাম হারে মিশিয়ে বীজ শোধন করতে হবে। পিএইচের মাত্রা কম হলে জমিতে চুন প্রয়োগ করতে হবে। রোগের আক্রমণ দেখা দিলে ক্ষেত থেকে রোগাক্রান্ত গাছ তুলে ফেলতে হবে। প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে ক্যাপটান অথবা ব্যাভিস্টিন মিশিয়ে আক্রান্ত গাছের গোড়ার মাটিতে স্প্রে করা যেতে পারে। ফসল সংগ্রহের পর ফসলের পরিত্যক্ত অংশ পুড়িয়ে ফেলতে হবে। একই জমিতে ক্রমাগত মরিচ চাষ করতে থাকলে ঢলে পড়া রোগের আক্রমণ বেশি হয়, কাজেই এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।